Disabled women faced non-cooperation and humiliation at Kolkata Airport by private airlines staff. They were leaving for Delhi for a seminar on disability. SAWM India member Moupia Nandy reports the incident.

Two specially-abled women, who are also disability-rights activists, were allegedly humiliated at Kolkata Airport while travelling to Delhi on Sunday.

Ironically, Jeeja Ghosh Nag and Kuhu Das were travelling to the national capital to attend the Convention on the Rights of Persons with Disabilities (UNCRPD) to discuss the rights of disabled women.

Jeeja, born with cerebral palsy, was denied entry without an escort by GoAir staff. She alleged that GoAir staff behaved in the most insensitive manner when she said she travels across the globe alone and refused to be escorted by a co-passenger as demanded by the airline.

Her co-passengers also stepped in and protested against this. After a heated altercation and firm refusal from Jeeja, the staff allowed her to board the flight.

Jeeja told Zee media that she was shocked by the treatment meted out to her and finds it humiliating.

Incidentally, SpiceJet was directed by a court to pay Rs 10 lakh compensation to Jeeja for not allowing her to board a flight a few years back.

Another woman travelling with her asked to take off her jeans by the security staff. Kuhu Das alleged that she was asked by Central Industrial Security Force (CISF) staff to take off her jeans as she wears calliper on her leg.

Other fliers also protested and higher officials finally stepped in. Kuhu alleged that she was told by the CISF personnel, a woman, that she would have to take off her pants as she had never seen such callipers.

Speaking to told Zee Media, Ms Das wondered how the CISF can be so insensitive when there are specific norms.

“Were they not been trained and sensitized?” she asked. She added that as the experience they had shows how people with disability suffer despite so much fight for rights.

They also claimed that no official apology has been received so far.

Link to original story

লোকসভা নির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। রাজ্যের শাসক দল ইতিমধ্যেই ৪২ টি কেন্দ্রের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে প্রচার শুরু করে দিয়েছে জোর কদমে। এদিকে প্রার্থী তালিকা এখনও প্রকাশ হয়নি বিজেপি-র। তাই প্রচারের ঝড়ও ওঠেনি। কিন্তু প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগেই বাংলায় প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন বিজেপি সাংসদ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির থিম সঙের বাংলায় রেকর্ডিং করলেন বাবুল।

বাংলায় এই থিম সংয়ের রেকর্ডিং হল মুম্বইয়ের একটি স্টুডিওতে। গীতিকার অমিত চক্রবর্তী।গানের সুর দিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয় নিজেই। পাশাপাশি গানের কথাও লিখেছেন তিনি।

‘হামনে তুমকো দিল ইয়ে দে দিয়া’ কিংবা ‘দিল নে দিল কো পুকারা’ -র মতো হিট গানে মাতিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। এবার বাংলায় বিজেপির থিম সঙ ভোটবাক্সে কতটা প্রভাব ফেলে তা জানতে অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে। ২৩ মে নির্বাচনের ফল ঘোষণার দিন পর্যন্ত।

source: Zee News

লোকসভা ভোটে অংশগ্রহণের জন্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা হোক। দেশের শীর্ষ আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন বিমল গুরুং ও রোশন গিরিরা। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারের লিখিত উত্তর চাইল সুপ্রিম কোর্ট।

সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ৭ দফায় ভোট। দ্বিতীয় দফায় ১৮ দার্জিলিংয়ে ভোট। লোকসভা ভোটে অমর সিং রাইকে দার্জিলিং আসন থেকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিনয় তামাং, অনীক থাপা জানিয়ে দিয়েছেন লোকসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেকেই সমর্থন করবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে পাহাড়ের রাজনীতিতে কামব্যাক করার মরিয়া চেষ্টায় বিমল গুরুং ও রোশন গিরিরা।

উল্লেখ্য, ২০১৭-র জুনে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দার্জিলিং। বিমল গুরুং ও রোশন গিরিদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় দায়ের হয় অভিযোগ। তখন থেকেই আর বিল গুরুং বা রোশন গিরি, কাউকে-ই আর প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এরপর পাহাড়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অনেক জল গড়ায়। অনেক পরিবর্তন আসে। সম্পূর্ণরূপে বদলে যায় দার্জিলিংয়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতৃত্বের রাশ উঠে আসে বিনয় তামাং ও অনীক থাপার হাতে।

এরপর ২০১৭-র অক্টোবরে এসআই অমিতাভ মালিক হত্যায় সরাসরি বিমল গুরুং ও রোশন গিরিদের বিরিুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ আনা হয়। তাদের খোঁজ একাধিক জায়গায় হানা দেয় পুলিস। সেইসময় গুরুং ঘনিষ্ঠ বেশকিছু নেতা পুলিসের জালে ধরা পড়েন। বেশ কিছুজন চলে আসে বিনয় তামাং শিবিরে। সেইসময় থেকেই অজ্ঞাতবাসে চলে যান বিমল গুরুং ও রোশন গিরি। তাঁদের সঙ্গেই অজ্ঞাতবাসে চলে যান গুরুং ঘনিষ্ঠ বেশকিছু নেতানেত্রীও।

এখন সামনে লোকসভা নির্বাচন। বিনয় তামাং,অনীত থাপারা জানিয়ে দিয়েছেন এই লোকসভা ভোটে তৃণমূলকে সমর্থন করবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। অমর সিং রাইকে দাঁর্জিলিং আসন থেকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এহেন পরিস্থিতিতে বিমল গুরুং ও রোশন গিরি রাজনৈতিকভাবে দার্জিলিংয়ে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হওয়ার মুখে। তাঁরা বিলক্ষণ বুঝতে পারছেন, লোকসভা নির্বাচনে পাহাড়ের রাজনীতিতে কামব্যাক করতে না পারলে, পাহাড়ে অতীত হয়ে যাবেন। ফলে ঘুরে দাঁড়ানোর মরিয়া চেষ্টায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বিমল গুরং ও রোশন গিরিরা।

পাশাপাশি রাজনৈতিক মহল মনে করছে, গুরুংপন্থী কাউকে সামনে রেখেই এবারও পাহাড়ে আসন দখলে রাখতে চাইছে গেরুয়া শিবির। কিন্তু বিমল গুরুং ও রোশন গিরিদের বিরুদ্ধে যেরকম কঠোর ধারা রয়েছে, তাতে প্রকাশ্যে এলে তাঁদের ষোলোআনা গ্রেফতারির সম্ভাবনা রয়েছে। এই অবস্থায় আদালতের নির্দেশ-ই একমাত্র রক্ষাকবচ হতে পারে। আর তাই আদালতের নির্দেশের দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন তাঁরা।

বিমল গুরুংদের দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারের কাছে উত্তর চেয়েছে শীর্ষ আদালত। ফলে বল এখন রাজ্য সরকারের কোর্টে। এবার রাজ্য সরকার কী উত্তর দেয়, তার উপরই নির্ভর করছে এই মামলার পরবর্তী গতিপ্রকৃতি। যদিও এই বিষয়ে জি ২৪ ঘণ্টার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে, এখনই কোনও মন্তব্য করতে চাননি রোশন গিরি।

source: Zee News